জগদীশ টাইটলার
Jan 11, 1944
12:00:00
New Delhi
77 E 12
28 N 36
5.5
Unknown
খারাপ ডেটা
আপনি প্রচন্ড বাস্তবিক আর সমানভাবে সক্ষম। আপনি খুব পরিপাটি প্রকৃতির, এবং আপনি সুশৃঙ্খল আর পরিস্কার-পরিচ্ছনতা ভালবাসেন। এটাও সম্ভব যে এইসব গুনাবলী আপনার মধ্যে খুবই বিকশিত, এবং হতে পারে যে খুঁটিনাটি জিনিস দেখতে গিয়ে জীবনের কিছু বড় সুযোগ আপনি হারিয়ে ফেলেন।আপনি একজন দ্বিধাগ্রস্ত মানুষ। যদিও পৃথিবীতে নিজের রাস্তা তৈরি করার গুন আপনার আছে এবং উন্নতির শিখরে পৌছানোর ক্ষমতাও আপনার মধ্যে বর্তমান, তবে একটু বেশি উদ্যম দেখাতে গিয়ে আপনার থেকে কম গুনের মানুষ আপনার থেকে আগে এগিয়ে যায়। তাই নিজের অলীক সীমাবদ্ধতা নিয়ে বেশি ভাববেন না। আপনি শুধু সফলতা গ্রহণ করার কথা চিন্তা করুন, দেখবেন ঠিক সফল হবেন।আপনি হিসেবী এবং বাস্তবিক। আপনি সবসময় কিছু অর্জন করতে চান। আপনার মনের মধ্যে কিছু প্রবল আকাঙ্ক্ষা সবসময় প্রজ্জলিত থাকে। এটা সময়ের সাথে আপনাকে অস্থির করে তোলে। যদিও আপনি আপনার সাফল্যে সবসময় গর্ববোধ করে থাকেন।আপনি উদার এবং সংবেদনশীল। কোনো প্রয়োজনীয়তায় বা কেউ মর্মান্তিক যন্ত্রণার মধ্যে থাকলে, এটা ভাবায় যায় না যে আপনি সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে পাশ কাটিয়ে চলে যাবেন।
আপনি প্রায়শয় নিরাশ হন আর জীবনের কাছ থেকে একটু বেশি চান, কারণ আপনি জীবনের ছোট-ছোট জিনিস যেগুলো ঘটে সেগুলোতে ভয় পেয়ে যান, যা উচিত নয়। আপনি প্রচন্ড লাজুক আর নিজের আবেগ-অনুভূতি বোঝাতে অসুবিধা বোধ করেন। যদি প্রতিদিন অল্পসময় নিজের মস্তিষ্ককে স্বচ্ছ রেখে ধ্যানে বসেন, তো আপনি শান্তি অনুভব করবেন আর বুঝবেন যে জিনিসগুলো অতটা খারাপ নয় যতটা আপনি মনে করেন।আপনার মন পড়ার সময় অন্য স্থানে ঘুরে বেড়ানোর অভ্যাসের জন্য দীর্ঘ সময় যাবৎ পড়াশোনা করা আপনার জন্য কোনোদিনই সম্ভবপর হবে না। এই কারণে আপনার শিক্ষা জীবনে এর খারাপ প্রভাব পরবে। যদি আপনি আপনার অলস জীবনের ওপর নিয়ন্ত্রণ আনতে পারেন তবে তা আপনার শিক্ষাক্ষেত্রে ভালো প্রভাব সৃষ্টি করবে। আপনার অপরিচিতি বিষয় গুলির ওপর প্রবল ঝোক রয়েছে। আপনার অনুভাবনী ক্ষমতার জন্য আপনি নির্বাচিত বিষয়ে বিশেষ সাফল্য অর্জন করবেন। এরই সাথে আপনার মনযোগ বৃদ্ধির ওপর নজর দেওয়া উচিত এর ফলে আপনি একাগ্রতার সাথে পড়াশোনা করতে পারবেন। আপনি কঠোর পরিশ্রম করলে এই জগতের কোনো শক্তি আপনাকে সাফল্য লাভ থেকে বঞ্চিত করতে পারবে না।
বাচ্চারা আপনার লক্ষ্য তৈরী ও পূরণ করতে আপনাকে প্রবলভাবে প্রেরণা জাগাবে। তাদের ওপর দায়িত্ববোধ অনুভব করুন এবং তাদের কখনো ছোট করবেন না। এই প্রেরণাকে সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগান তবে দায়িত্ব-পূরণের জন্য এমন কিছু করবেন না যেটা আপনার ভালো লাগে না, আপনি সেটাই করুন যেটা আপনি করতে চান।